About Sources - B2B Market Place

Visit: https://sources.com.bd

বর্তমানে ওয়েবটেক এমন একটি সময়উপযুগি একটি বি টু বি (বিজনেস টু বিজনেস) প্রজেক্ট ডেভেলপ করেছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল শ্রেণীর ব্যাবসায়ীরা তাদের পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নাম মাত্র খরচে বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবীতে মার্কেটিং করতে পারবেন। ফলে, তাদের মার্কেটিং পিছনে প্রতিমাসে যে খরচ হতো, এখন তা প্রায় ৯০% কমে যাবে।

ওয়েবটেকের এই প্রজেক্টটির প্রচার ও প্রসারের স্বার্থে এবং ব্যাবসায়িক সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ব্যাক্তিগত পর্যায় থেকে একটি নির্দিষ্ঠ পরিমান বিনিয়োগ সংগ্রহ করতে ইচ্ছুক। এমতঅবস্থায়, আপনারা যারা ওয়েবটেক এর ব্যাবসায়ে বিনিয়োগ করবেন, তাদেরকে ওয়েবটেক নিম্ন বর্ণিত উপযায়ে আপনাদের বিনিয়োগকৃত মূলধন, লভ্যাংশ এবং বিনোয়োগকারীর মূলধন ফেরতের সার্বিক নিরাপত্তার বিধান করবে।

আপনি আমাদের নিকট বিনিয়োগ করলে আমরা আপনার টাকায় সরাসরি নিজেরাই পণ্য উৎপাদন, আমদানি, বা ক্রয় করে এবং সেই সকল পণ্য পাইকারি, খুচরা বা রপ্তানি করে আয়ের লভ্যাংশ প্রদান করবো। সে ক্ষেত্রে আমরা আপনার বিনিয়োগকৃত সমুদয় অর্থ ১ বছর মেয়াদে সর্ব নিম্ন ২টি থেকে ৪টি ধাপে সার্বিকভাবে অধিকতর নিরাপদ উপায়ে বিনিয়োগ করব।

১ম পদ্ধতিঃ মাসিক নির্দিষ্ঠ হারে লভ্যাংশ এবং মেয়াদান্তে এককালীন মূলধন ফেরত

  • এই পদ্ধতিতে আপনি সর্বনিম্ন ১ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে পারবেন।
  • ১ম ১ লক্ষ টাকায় প্রতি মাসে ২০০০ টাকা এবং পরবর্তী প্রতি ১ লক্ষ টাকায় প্রতি মাসে ১৫০০ টাকা করে প্রদান করা হবে
  • এই পদ্ধতিতে আপনি ১২ মাস অথবা ২৪ মাসের জন্য বিনিয়োগ করতে পারবেন
  • এক্ষেত্রে আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী ধাপে ধাপে ১ লক্ষ টাকা করে বিনিয়োগ বাড়াতে পারবেন।
  • আপনার বিনিয়োগের পরিমান এবং সময় অনুযায়ী মূলধন এর নিরাপত্তার আইনানুগ চুক্তি পত্র প্রদান করা হবে
  • মেয়াদ শেষে চুক্তিপত্রের নীতিমালা অনুযায়ী নির্দিষ্ঠ তারিখে মূলধন ফেরত দেয়া হবে
  • মূলধনের ঝুঁকি, দায় এবং নিরাপত্তা সার্বিকভাবে প্রতিষ্ঠান বহন করবে

২য় পদ্ধতিঃ লাভ এর ৫০:৫০ লভ্যাংশ শেয়ার (মাসিক লভ্যাংশ নির্দিষ্ট নয়, মুনাফা নাও হতে পারে কিন্তু মূলধন সুরক্ষিত)

  • এই পদ্ধতিতে আপনি সর্ব নিম্ন ১ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারবেন
  • আপনি এই পদ্ধতিতে ১২ মাস, ২৪ মাস, ৩৬ মাস, ৪৮ মাস এবং ৬০ মাসের জন্য বিনিয়োগ করতে পারবেন
  • আপনার বিনিয়োগকৃত সমুদয় অর্থে ১২ মাসে মাত্র ১ বার পণ্য ক্রয় এবং বিক্রয় করা হবে
  • আপনার বিনিয়োগের পরিমান এবং সময় অনুযায়ী পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে অর্জিত মুনাফার ৪১%-৫০% লভ্যাংশ আপনাকে প্রদান করা হবে
  • প্রতি মাসের লভ্যাংশ প্রতিমাসেই হিসেব করে একটি নির্দিষ্ঠ তারিখে বন্টন করা হবে
  • প্রতি মাসের পণ্য বিক্রয় অনুযায়ী লভ্যাংশ বন্টন করা হবে
  • কোনো একটি মাসে যদি কোনো পণ্য বিক্রয় না হয়, তাহলে ওই মাসে কোনো লভ্যাংশ প্রদান করা হবে না
  • কোনো মাসে যদি ক্ষতিতে/লসে পণ্য বিক্রয় হয়, সেই ক্ষতি/লস কোম্পানি বহন করবে, ওই মাসে কোনো লভ্যাংশ প্রদান করা হবে না
  • যেহেতু প্রতি মাসের মুফার পূর্ণাঙ্গ লভ্যাংশ প্রতি মাসেই প্রদান করা হচ্ছে, কাজেই বিনিয়োগের সময় আপনার মূলধন যে পরিমান ছিল, মেয়াদ শেষে তাই থাকবে, কখনো মূলধনের হ্রাস/বৃদ্ধি হবে না।
  • আপনার বিনিয়োগের পরিমান এবং সময় অনুযায়ী লভ্যাংশ, এবং মূলধন এর নিরাপত্তার আইনানুগ চুক্তি পত্র প্রদান করা হবে
  • মূলধনের ঝুঁকি, দায় এবং নিরাপত্তা সার্বিকভাবে প্রতিষ্ঠান বহন করবে

বিঃ দ্রঃ বিস্তারিত জানতে সরাসরি যোগাযোগ করুন

৩য় পদ্ধতিঃ লাভ-ক্ষতি ৫০:৫০ (মাসিক গড় লভ্যাংশ নির্দিষ্ট এবং বছর শেষে মূলধন হ্রাস/বৃদ্ধি আছে )

এই পদ্ধতিতে প্রাথমিক ভাবে আমরা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ প্রতিমাসেই প্রদান করবো। বছর শেষে সার্বিক লাভ-ক্ষতি হিসেব করে আপনার মূলধনের সাথে সমন্নয় করব। বছর শেষে যদি আমাদের প্রতিষ্ঠান আর্থিকভাবে অধিক লাভবান হয়, তাহলে আপনার তা আপনার মূলধনের সাথে যোগ হয়ে পরবর্তী বছরের জন্য বিনিয়োগ হবে থাকবে। আর আপনি যদি লাভ সহ মূলধন ফেরত নিতে চান, তাহলে পারবেন। আর যদি আমাদের প্রতিষ্ঠান আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রহস্থ হয়, তাহলে আপনার মূলধন থেকে আনুপাতিক হারে অর্থ কাটা হবে এবং এর পর যে অর্থ থাকবে তা পরবর্তী বছরের জন্য বিনিয়োগ হবে এবং সেই অনুযায়ী আপনাকে লভ্যাংশ প্রদান করা হবে। এইভাবে চলতে থাকবে। আর আপনি যদি ক্ষতি সহ মূলধন ফেরত নিতে চান, তাহলে নিতে পারবেন অথবা পুনরায় যাচাই করার জন্য পরবর্তী বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে পারবেন।

একটা উদাহরণ দিচ্ছি:

  • আপনার প্রাথমিক বিনিয়োগ: ১০০০০০ টাকা (এক লক্ষ টাকা)
  • ব্যাবসায়ে বিনিয়োগের মেয়াদ: ১২ মাস
  • মাসিক গড় মুনাফার হার: ১০০০ টাকা (প্রতি মাসেই প্রদান করা হবে )
  • মুনাফার উপর লভ্যাংশ শেয়ার: ৫০% (অর্থাত, আপনার বিনিয়োগে বছর শেষে যে মুনাফা হয় তার ৫০% মুনাফা আপনাকে দেয়া হবে)
  • ক্ষতির উপর ক্ষতি শেয়ার: ৫০% (অর্থাত, আপনার বিনিয়োগে বছর শেষে যে ক্ষতি হয় তার ৫০% আপনার মূলধন থেকে কাটা হবে)
  • ১২ মাস পর লাভ-ক্ষতি হিসেব করে আপনার মূলধনের সাথে সংযোজন বা বিয়োজন করা হবে এবং পরবর্তী বছর সেই অনুযায়ী আবার মাসিক গড় মুনাফা প্রদান করা হবে

এখন ধরুন:

নিচের লাল লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো:

একজন বিনিয়োগ কারী হিসেবে আপনি উপরে বর্ণিত ১ম , ২য় অথবা ৩য় পদ্ধতির যে কোনো একটি অথবা ৩টি পদ্ধতিতেই বিনিয়োগ করতে পারবেন। তবে, ১ম পদ্ধতিতে আপনি একাধিকবার বিনিয়োগ করতে পারবেন। কিন্তু ২য় এবং ৩য় পদ্ধতিতে একবারের বেশি বিনিয়োগ করা যাবে না। তবে খেয়াল রাখবেন, যে পদ্ধতিই আপনি অবলম্বন করুন না কেন, একই পরিবার থেকে সর্বমোট ৫ লক্ষ টাকার বেশি বিনিয়োগ গ্রহণ করা হবে না। সকল বিনিয়োগই আইনানুগ চুক্তিভিত্তিক ব্যাক্তিগত বিনিয়োগ বলে গণ্য হইবে। কারণ, আমাদের প্রতিষ্ঠানটি কোনো ব্যাঙ্ক, বীমা, সমিতি বা অর্থলগ্নী কোন অপ্রতিষ্ঠান নয়। এটি একটি ব্যাক্তি মালিকানাধীন আইটি প্রতিষ্ঠান, যে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন রকম সফটওয়্যার ও ওয়েবসাইট ভিত্তিক প্রজেক্ট ডেভেলপ করে থাকে। তাই, প্রতিষ্ঠানটির ব্যাবসায়িক সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ব্যাক্তি পর্যায়ে সমাজের বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ থেকে কিছু আর্থিক জামানত নিয়ে এর বিনিময়ে কিছু লভ্যাংশ প্রদান করে থাকে। কাজেই, আপনাদের প্রতিটি বিনিয়োগই একান্ত ব্যাক্তি গত বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হবে এবং আপনাদের জামানতের দায় ভার আলোচনা সাপেক্ষে লিখিত চুক্তির মাধ্যমে হবে। যেন উভয়পক্ষ যেন চুক্তি মেনে চলে এবং চুক্তি ভঙ্গের দায়ে অনুরূপ আইনানুগ দোষী সাব্যস্ত হয়।